অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ আজ বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে। নতুন হার নির্ধারণ করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, বাংলাদেশের মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের (সিএজি) কার্যালয়সহ সব দপ্তরে আজই পাঠিয়েছে অর্থ বিভাগ।
তবে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক, সেমিনার বা কর্মশালার সঞ্চালক, আলোচক ও র্যাপোর্টিয়াররা আগের হারেই সম্মানী পাবেন। তাঁদের সম্মানী দেওয়া হবে ২০১৮ সালের জুন মাসে একই বিষয়ে জারি করা নির্দেশনা অনুযায়ী।
ওই নির্দেশনা ছিল অবশ্য ‘অনুন্নয়ন বাজেটের আওতায় আয়োজিত সেমিনার বা কর্মশালার খাতভিত্তিক সম্মানী হার’। আজকের বিষয় হচ্ছে ‘জুম প্ল্যাটফর্মে আয়োজিত সেমিনার বা কর্মশালার খাতভিত্তিক সম্মানী হার’।
আগের নির্দেশনা অনুযায়ী মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক ৩ হাজার ৫০০, সঞ্চালক ৩ হাজার, আলোচক ২ হাজার ৫০০ এবং র্যাপোর্টিয়ার ২ হাজার টাকা করে যে পেয়ে আসছিলেন, এখনো সে হারেই পাবেন।
সহায়ক কর্মচারীরা এত দিন ১ হাজার ৫০০ টাকা করে সম্মানী পেয়ে আসছিলেন। এখন তাঁরা সম্মানী পাবেন না। আর সেমিনার বা কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীরা জনপ্রতি ১ হাজার টাকা যে পেয়ে আসছিলেন, এখন তাঁরা পাবেন ৫০০ টাকা হারে।
এদিকে ৯ আগস্ট ভিন্ন এক নির্দেশনায় বলা হয়, সরকারি কর্মচারীরা জুম প্ল্যাটফর্ম বা অনলাইনে কোনো বিষয়ভিত্তিক অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণে অংশ নিলেও নগদ টাকা ভাতা পাবেন। তবে এখন থেকে সেই ভাতা মিলবে আগের চেয়ে অর্ধেক। কোর্স পরিচালক, কোর্স সমন্বয়ক ও সাপোর্ট স্টাফরাও পাবেন অর্ধেক, যদিও প্রশিক্ষকেরা সম্মানী পাবেন আগের মতোই।